فَإِن لَّمْ تَفْعَلُوا۟ فَأْذَنُوا۟ بِحَرْبٍۢ مِّنَ ٱللَّهِ وَرَسُولِهِۦ ۖ وَإِن تُبْتُمْ فَلَكُمْ رُءُوسُ أَمْوَٰلِكُمْ لَا تَظْلِمُونَ وَلَا تُظْلَمُونَ
আর যদি তোমরা (সূদ বর্জন) না কর, তাহলে আল্লাহ ও তার রসূলের পক্ষ থেকে যুদ্ধ সুনিশ্চিত জানো। কিন্তু যদি তোমরা তওবা কর, তবে তোমাদের মূলধন তোমাদেরই। তোমরা কারো উপর অত্যাচার করবে না এবং নিজেরাও অত্যাচারিত হবে না।
হালাল উপায়ে ধনী হওয়ার পথ হলো, সুষ্ঠু ও নিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থাপনায় মাল্টিপল হালাল ব্যবসায় বিনিয়োগ করা। সুদের বিপরীত মূলধন ও শ্রমের অংশীদারী পদ্ধতির ব্যবসা ব্যবস্থাপনাই আমাদেরকে সেই পথ দেখাচ্ছে। কিন্তু শয়তান আমাদের আর্থিক সক্ষমতা বৃদ্ধির এই পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বুঝতে দিচ্ছে না। শয়তান চায় সুদ ভিত্তিক হারাম আর্থিক সিস্টেমে মানুষ বন্দি থাক। শয়তান আর্থিক সিস্টেমে ইসলামী নামে পর্দা ফেলেছে। ঈমানী ত্যেজে আমাদেরকে সেই পর্দা সরাতে হবে। হালাল ব্যবস্থাপনাকে উন্নিত করতে হবে । আমাদের সংস্থা প্রণীত সোসাল ইসলামিক বিজনেস ম্যানেজমেন্ট প্রোগ্রাম বর্তমান আর্থিক সক্ষমতার ভিত্তিতে একটি ইসলামিক সোসাইটির সদস্যদের ৬ প্রকার মূলধন গঠনের পরামর্শ দিয়েছে। ১। প্রধান শেয়ার মূলধন ২। ক্ষুদ্র শেয়ার মূলধন ৩। একটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানীর ” ওয়েলফেয়ার বিজনেস শেয়ার মূলধন ৪। সম্মিলিত সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে কোন সাধারণ বড় প্রকল্পের জন্য ” সাধারণ ব্যবসা শেয়ার মূলধন” ৫। দরিদ্রদের আর্থিক নিরাপত্তার জন্য ” সহযোগিতা তহবিল” ৬। ধনী ব্যাক্তিদের সুদ মুক্তির সংগ্রামে অবদান রাখার জন্য ” ওয়েলফেয়ার বিজনেস সাপোর্ট ফান্ড ” এ ছাড়াও এই সম্মিলিত বিজনেস ফান্ডের সাথে উদ্যোক্তার “জাকাত ভিত্তিক অংশীদারী ব্যবসায়িক মূলধন ” সংশ্লিষ্ট ব্যবসায় বিনিয়োজিত হবে ইনশাআল্লাহ।